ad
ad

Breaking News

শিক্ষা

চুলোয় যাক পড়াশুনো! রিলসে মজে শিক্ষক-শিক্ষিকা

Bangla Jago Tv: শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মানেই শিক্ষাচর্চা অন্যতম প্রাণকেন্দ্র। পড়ুয়ারা বাড়িতে যা ইচ্ছে করতে পারে, কিন্তু শিঙ্গাঙ্গনে যখন তাঁরা পা দেবে, তখন তাঁদের প্রাথমিক উদ্দেশ্য থাকে শিক্ষালাভ করা। তবে, শিক্ষক-শিক্ষিকারা ব্যক্তিগত জীবন এবং কর্মজীবন দুই ক্ষেত্রেই কিছুটা হলেও নিজেকে সামলে রাখতে হয়। কারণ তাঁরা বহু শিক্ষার্থীর আদর্শ। তবে বর্তমান সময়ে যাঁরা টিচার বা দিদিমণি হচ্ছেন, […]

Bangla Jago Tv: শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মানেই শিক্ষাচর্চা অন্যতম প্রাণকেন্দ্র। পড়ুয়ারা বাড়িতে যা ইচ্ছে করতে পারে, কিন্তু শিঙ্গাঙ্গনে যখন তাঁরা পা দেবে, তখন তাঁদের প্রাথমিক উদ্দেশ্য থাকে শিক্ষালাভ করা। তবে, শিক্ষক-শিক্ষিকারা ব্যক্তিগত জীবন এবং কর্মজীবন দুই ক্ষেত্রেই কিছুটা হলেও নিজেকে সামলে রাখতে হয়। কারণ তাঁরা বহু শিক্ষার্থীর আদর্শ। তবে বর্তমান সময়ে যাঁরা টিচার বা দিদিমণি হচ্ছেন, তাঁদের অনেকেই মজেছেন মুঠোফোনে।

রিলসের যুগে অনেকেই পড়াশুনো করে পরীক্ষায় পাশ করে কোনও না কোনও স্কুলে পড়াচ্ছেন। তবে রিলসের নেশা ঘোঁচা তো সহজ নয়। তাই স্কুল চলাকালিন অনেকেই পড়ুয়াদের মাঝেই বানিয়ে ফেলছেন শর্ট ভিডিও। যেখানে মোবাইল আসক্তি থেকে স্টুডেন্টদের কিভাবে দূরে থাকা উচিত, এই শিক্ষা দেওয়া প্রধান কর্তব্য হওয়া উচিত শিক্ষক-শিক্ষিকাদের। সেখানে খোদ টিচাররাই ডুবে রয়েছেন মুঠোফোনে।

উত্তরপ্রদেশের একটি স্কুলে এমনই এক সামজিক অবক্ষয়ের ছবি সামনে এসেছে। যেখানে বেশ কয়েকজন শিক্ষিকাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তাঁরা নিয়মিত ক্লাস না করে রিলস বানান। এমনকী তাঁদের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতেও বাধ্য করা হয় পড়ুয়াদের। ভিডিওতে লাইক, শেয়ার ও  কমেন্ট না করলে তাঁদের মারধরের হুমকি দিত।

সম্প্রতি এই বিষয়ে  জেলাশাসকের কাছে অভিযোগ জানিয়েছেন অভিভাবকরা। স্কুলে এসে ভিডিও বানানোর অভিযোগ উঠেছে মূলত সরকারি স্কুলের তিন শিক্ষিকা অম্বিকা গয়াল, পুনম সিং এবং নীতু কাশ্যপের বিরুদ্ধে। যদিও তাঁরা যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। ব্লক এডুকেশন আধিকারিক জ্ঞানেশ্বরী আরতি গুপ্তা জানিয়েছেন, বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। দোষ প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Free Access