ad
ad

Breaking News

Supreme Court

Supreme Court: যোগ্যতা থাকলে পদোন্নতি হওয়া জরুরি! গুরুত্বপূর্ণ রায় সুপ্রিম কোর্টের

কর্মচারীদের পদোন্নতি নিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ রায় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। কোন অফিসে একজন কর্মচারী দীর্ঘদিন ধরে কর্মরত অবস্থায় থাকলে যদি তার যোগ্যতা থাকে তার পদোন্নতি হওয়া জরুরী

It is important to be promoted if qualified! Important judgment of the Supreme Court

সংগৃহীত

Bangla Jago Desk: কর্মচারীদের পদোন্নতি নিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ রায় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। কোন অফিসে একজন কর্মচারী দীর্ঘদিন ধরে কর্মরত অবস্থায় থাকলে যদি তার যোগ্যতা থাকে তার পদোন্নতি হওয়া জরুরী। অবশ্যই সেই ব্যক্তি পদোন্নতির জন্য বিবেচিত হওয়ার অধিকারী। সুপ্রিম কোর্ট একটি রায় বলেছে, সেই কর্মচারীর যোগ্যতার মাপকাঠি গুলি পূরণ করতে পারলে অবশ্যই পদোন্নতির জন্য বিবেচিত হবেন।

[ আরও পড়ুন: Dengue: ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশার উপদ্রব কমাতে ড্রেনে গাপ্পি মাছ ছাড়ল সিউড়ি পুরসভা]

শুধু তাই নয়, এই রায়ে সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে পদোন্নতি হওয়াটা তার মৌলিক অধিকারের মধ্যে পড়ে। সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিমা কোহলি এবং আহসান উদ্দিন আমানুল্লাহ র বেঞ্চে এই বিষয়ক একটি মামলা উঠেছিল। সেই মামলার শুনানিতে এই রায় সুপ্রিম কোর্টের।বিহার বিদ্যুৎ বোর্ডে কর্মরত ধর্মদেও দাস পাটনা হাইকোর্টে একটি মামলা করেন। তার পদোন্নতি আটকে যাওয়ায় হাইকোর্টের শরণাপন্ন হয়েছিলেন। বিদ্যুৎ দপ্তরের আন্ডার সেক্রেটারি পদে ছিলেন। যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতি নিয়ে মামলা চলছিল। আন্ডার সেক্রেটারি পদে ১৯৯৭ সাল থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত কর্মরত ছিলেন।

[ আরও পড়ুন: Sukanta Majumder: ঘুরপথে বাংলা ভাগের চক্রান্ত বিজেপির! উত্তর-পূর্বের সঙ্গে উত্তরবঙ্গ জোড়ার প্রস্তাব সুকান্ত মজুমদারের

দীর্ঘদিন ওই পদে থাকার কারণে পদোন্নতির আবেদন জানিয়েছিলেন। যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতি না হওয়ায় আদালতে দ্বারস্থ হন। সেই মামলায় পাটনা হাইকোর্টের রায়ে খুশি না হয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন। সুপ্রিম কোর্ট এই মামলায় এই যুগান্তকারী রায় ঘোষণা করেছে। যোগ্যতার মাপকাঠি পূরণ করলে তার পদোন্নতি মৌলিক অধিকারের মধ্যে পড়ে বলে জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। যোগ্যতা সম্পন্ন কোন ব্যক্তিকে নির্দিষ্ট সময়ের পরও পদোন্নতি না করলে তা মৌলিক অধিকার লঙ্ঘনের পর্যায়ে পড়ে। জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের দুই বিচারপতি হিমা কোহলি এবং আহসান উদ্দিন আমানুল্লাহ।