ad
ad

Breaking News

LokSabha Speaker

LokSabha Speaker: লোকসভার স্পিকার কে হবেন তাই নিয়ে রাজধানীতে চলছে জোরদার চর্চা  

রবিবারই প্রধানমন্ত্রী পদে নরেন্দ্র মোদি ও মন্ত্রিসভার সদস্যরা শপথ নিয়েছেন। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু তাঁদের শপথ বাক্য পাঠ করান।

There is intense discussion in the capital about who will be the Speaker of the Lok Sabha

ছবিঃ সংগৃহীত

Bangla Jago Desk: রবিবারই প্রধানমন্ত্রী পদে নরেন্দ্র মোদি ও মন্ত্রিসভার সদস্যরা শপথ নিয়েছেন। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু তাঁদের শপথ বাক্য পাঠ করান।এবার নতুন লোকসভা সদস্যরা সংসদ ভবনে প্রবেশ করবেন। নিয়ম অনুযায়ী লোকসভা শুরুর আগে স্পিকার বেছে নেওয়া দরকার।এক্ষেত্রে স্পিকার পদে কে আসবেন তাই নিয়ে চলছে জোরদার জল্পনা।রীতি অনুসারে প্রোটেম স্পিকার লোকসভার সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ করান।সংসদের প্রবীণ সাংসদকেই প্রোটেম স্পিকার পদে মনোনীত করা হয়। প্রোটেম স্পিকার মনোনীত করা হয় অস্থায়ীভাবে।

[আরও পড়ুনঃ PM Narendra Modi : শপথ নেওয়া ৭২ মন্ত্রীর মধ্যে নতুন মুখ ৯ জন

কিন্তু সংসদের কাজকর্ম পরিচালনার জন্য অধ্যক্ষ থাকা দরকার। এবার এনডিএ জোটের মধ্যে থেকে স্পিকার বাছাই করা হবে।সেই পদে কে আসবেন তাই নিয়ে রাজধানীর রাজনীতিতে চলছে জোরদার চর্চা।কারণ টিডিপি তাঁদের সাংসদদের মধ্যে থেকে কাউকে   স্পিকার পদটি দেওয়ার জন্য দাবি রেখেছে মোদি সরকারের কাছে।বিগত লোকসভার স্পিকার পদে ছিলেন ওম বিড়লা।তার আগে সুমিত্রা মহাজন সহ একাধিক ব্যক্তিত্ব এই অধ্যক্ষের দায়িত্ব সামলেছেন।উল্লেখ্য,একসময় কংগ্রেসের এনসঞ্জীব রেড্ডি স্পিকার পদে নির্বাচিত হওয়ার পর তিনি কংগ্রেস থেকে পদত্যাগ করেন। নিরপেক্ষতাও নীতিনিষ্ঠ ভূমিকা পালনের স্বার্থে।এছাড়াও অতীতে  এই গুরু দায়িত্ব সামলেছেন পিএ সাংমা,সোমনাথ চ্যাটার্জি,মিরা কুমার। পশ্চিমবঙ্গ থেকে সোমনাথ চট্টোপাধ্যায় এই দায়িত্ব সামলান।

২০০৮এ  ইউপিএ সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা নিয়ে সিপিএমের নেতৃত্বের সঙ্গে মতবিরোধ দেখা দেয়। এবার স্পিকার পদে টিডিপি তাঁদের প্রতিনিধিকে বেছে নেওয়ার জন্য বিজেপির ওপর চাপ বজায় রেখেছে। কিন্তু বিজেপি মনে করছে,সংখ্যাগরিষ্ঠতা না থাকা বিজেপিকে শরিকদের ওপর নির্ভর করতে হবে। আগামীদিনে কোনওভাবে টিডিপির প্রতিনিধিরা যদি স্পিকারের পদ পায় তাহলে শরিকী মতবিরোধ শুরু হলে তাতে বিজেপি ফাঁপরে পড়তে পারে।সেক্ষেত্রে স্পিকারই বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করবেন। তাই এই অবস্থায় জোট রাজনীতির বাধ্যবাধ্যকতা আর সরকার বাঁচানোর তাগিদ দুইয়ের ভারসাম্য রক্ষা করতে বিজেপি কী করে সেটাই দেখার।