ad
ad

Breaking News

ভোট

২৪-এর আগে ৫ রাজ্যে বাজল ভোটের দামামা!

Bangla Jago Desk: মিজোরামে বিধানসভার মেয়াদ শেষ হবে ১৭ ডিসেম্বর আর রাজস্থান, ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ, তেলেঙ্গানার বিধানসভার মেয়াদ শেষ হবে জানুয়ারিতে। সময় থাকতেই এই ৫ রাজ্যের ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা করল কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন। চব্বিশের আগে তেইশের শেষে ৫ রাজ্যের সেমিফাইনালের দামামা বাজিয়ে দিলেন কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার। সাংবাদিক বৈঠকে ভোটের নির্ঘন্ট প্রকাশ করেন তিনি। ছত্তিশগড়ে […]

Bangla Jago Desk: মিজোরামে বিধানসভার মেয়াদ শেষ হবে ১৭ ডিসেম্বর আর রাজস্থান, ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ, তেলেঙ্গানার বিধানসভার মেয়াদ শেষ হবে জানুয়ারিতে। সময় থাকতেই এই ৫ রাজ্যের ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা করল কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন। চব্বিশের আগে তেইশের শেষে ৫ রাজ্যের সেমিফাইনালের দামামা বাজিয়ে দিলেন কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার। সাংবাদিক বৈঠকে ভোটের নির্ঘন্ট প্রকাশ করেন তিনি।

ছত্তিশগড়ে ২ দফায়, বাকি ৪ রাজ্যে ১ দফায় ভোট, ছত্তিশগড় বিধানসভা ভোট হবে ৭ ও ১৭ নভেম্বর। মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার নির্বাচন হবে ১৭ নভেম্বর। রাজস্থানের ভোট গ্রহণ করা হবে ২৩ নভেম্বর তেলেঙ্গানায় নির্বাচন ৩০ নভেম্বরে। উঃ পূর্বাঞ্চলের মিজোরামে ভোট হবে ৭ নভেম্বর। ৫ রাজ্যের ফল ঘোষণা করা হবে ৩ ডিসেম্বর। কমিশনের দেওয়া তথ্য অনুসারে, পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা ভোটের ২৯০০ বুথ পরিচালনার কাজে অংশ নেবেন ১৫ লাখ ৩৯ হাজার তরুণ। ভোটার কার্ডে পরিবর্তনের জন্য সময় দেওয়া হয়েছে ১৭ থেকে ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত।

মুখ্য নির্বাচনী কমিশনার রাজীব কুমার আরও জানিয়েছেন, ৫ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে ৬০ লাখ প্রথম ভোটার রয়েছে।২০১৮ সালে ছত্তীসগঢ়ে দুই দফায় এবং বাকি চার রাজ্যে এক দফায় ভোটগ্রহণ হয়েছিল। ২০১৮-র বিধানসভা ভোটে জিতে মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেস ক্ষমতা দখল করলেও দেড় বছরের মাথাতেই জ্যোতিরাদিত্য শিন্ডের সাহায্যে দু’ডজন বিধায়ক ভাঙিয়ে মুখ্যমন্ত্রী কমল নাথের সরকারের পতন ঘটিয়েছিল বিজেপি।

তেলঙ্গানায় ক্ষমতায় রয়েছে মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাওয়ের ভারত রাষ্ট্র সমিতি। সেখানে এবার ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে কংগ্রেস এবং বিজেপির ত্রিমুখী লড়াই হতে পারে। আর, উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্য মিজ়োরামে মূল লড়াই ক্ষমতাসীন মিজ়ো ন্যাশনাল ফ্রন্ট-এর সঙ্গে কংগ্রেসের। এখন চব্বিশের ফাইনালের আগে ৫ রাজ্যের সেমিফাইনালে লক্ষ্যভেদ করতে বিজেপির মতোই বিরোধী শিবিরও ঘুটি সাজাতে ব্যস্ত। প্রচারে সরকারি কাজের খতিয়ানের মতোই ক্ষমতাসীন সরকারের ব্যর্থতার বিষয়টিও জায়গা পেতে পারে বলে পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন।

Free Access