ad
ad

Breaking News

National By-elections

National By-Election: ৭ রাজ্যের ১৩ বিধানসভায় উপনির্বাচন ১০ জুলাই, আছে বাংলার চার কেন্দ্র

শূন্য হওয়া বিধানসভা আসনগুলিতে উপনির্বাচন হতে চলেছে। সোমবার জাতীয় নির্বাচন কমিশন ঘোষণা করেছে, বিহারের ১টি আসন, পশ্চিমবঙ্গের ৪টি আসন

By-elections in 13 state assemblies on July 10, there are four constituencies in Bengal

ছবিঃ সংগৃহীত

Bangla Jago Desk: শূন্য হওয়া বিধানসভা আসনগুলিতে উপনির্বাচন হতে চলেছে। সোমবার জাতীয় নির্বাচন কমিশন ঘোষণা করেছে, বিহারের ১টি আসন, পশ্চিমবঙ্গের ৪টি আসন, তামিলনাড়ুর ১টি আসন, মধ্যপ্রদেশে ১টি, উত্তরাখণ্ডে ২টি, পাঞ্জাবে ১টি এবং হিমাচল প্রদেশের ৩টি আসনে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সব মিলিয়ে ১৩টি বিধানসভা আসনে আগামী ১০ জুলাই উপনির্বাচনের ভোটগ্রহণ হবে। ফলপ্রকাশ হবে ১৩ জুলাই। দেশের যেখানে যেখানে উপনির্বাচন রয়েছে, সেখানে আদর্শ আচরণবিধি জারি করা হয়েছে কমিশনের তরফে। সদ্য শেষ হয়েছে লোকসভা নির্বাচন। এরই মধ্যে বিধানসভা উপনির্বাচনে দিন ঘোষণা হয়ে গেল। এই রাজ্যের উপনির্বাচন হতে চলা কেন্দ্রগুলি হল নদিয়ার রানাঘাট দক্ষিণ, উত্তর ২৪ পরগনার বাগদা, কলকাতার মানিকতলা এবং উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জ।

বিধায়ক পদে ইস্তফা দিয়ে রায়গঞ্জে লোকসভার প্রার্থী হয়েছিলেন কৃষ্ণ কল্যাণী। তিনি ইস্তফা দেওয়ায় রায়গঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন অবশ্যম্ভাবী হয়ে পড়ে। রানাঘাট দক্ষিণ কেন্দ্র থেকে বিজেপি প্রার্থী হিসাবে জয়ী হয়ে লোকসভা ভোটের ঠিক আগে তৃণমূলে যোগ দিয়ে রানাঘাট লোকসভা কেন্দ্রে প্রার্থী হন মুকুটমণি অধিকারী। তিনিও বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দেন। বাগদা কেন্দ্র থেকে বিজেপির টিকিটে জয়ী হয়েছিলেন বিশ্বজিৎ দাস। তিনি এবার বনগাঁ লোকসভা কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থী হয়েছিলেন। বিধায়ক পদের ইস্তফা দেওয়ায় বাগদা আসনতি শূন্য হয়। মানিকতলা কেন্দ্রের বিধায়ক সাধন পাণ্ডে প্রয়াত হওয়ায়। এতদিন সেখানে নেই কোনও বিধায়ক। গত বিধানসভা নির্বাচনে এই কেন্দ্রের পরাজিত বিজেপি প্রার্থী কল্যাণ চৌবে কলকাতা হাই কোর্টে ‘ইলেকশন পিটিশন’ দাখিল করেছিলেন। সেই মামলার কারণে এখানে এতদিন উপনির্বাচন হয়নি।

লোকসভা ভোট মিটতেই রাজ্যে ফের নির্বাচন হতে চলেছে। চারটি বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচনের দিনক্ষণ জানিয়ে দিল নির্বাচন কমিশন। আগামী ১০ জুলাই এই চার কেন্দ্রেই উপনির্বাচন হবে। ফলপ্রকাশ হবে ১৩ জুলাই। এবার বেশ কয়েকজন বিধায়ক আবার সাংসদ হয়েছেন। ফলে সেই আসনগুলিও শূন্য হয়ে পড়েছে। ওই বিধানসভা কেন্দ্রগুলিতে কবে উপনির্বাচন হবে, সে সম্পর্কে এখনই কিছু বলেনি নির্বাচন কমিশন।