ad
ad

Breaking News

রেডিয়ো

মহালয়ার ভোরে বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের কণ্ঠে চণ্ডীপাঠ! বাঙালির নস্টালজিয়া

Bangla Jago Desk: পিতৃপক্ষের অবসানের শেষ দিনকে বলা হয় মহালয়া। এই দিনেই দেবী দুর্গার মর্তে আগমন হয়। ভোরবেলা বাঙালির ঘরে ঘরে বেজে ওঠে রেডিয়ো। সমাজে আজ অনেক বদল হলেও বাঙালির হৃদয় জুড়ে রয়েছে মহালয়ার চণ্ডীপাঠ। বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের কণ্ঠে চণ্ডীপাঠ শুনতে রেডিয়োতে কান পেতে অপেক্ষায় থাকে বাঙালি। ৯০ দশকে মহালয়া মানে বেতার যন্ত্রে বেজে ওঠা বীরেন্দ্রকৃষ্ণ […]

Bangla Jago Desk: পিতৃপক্ষের অবসানের শেষ দিনকে বলা হয় মহালয়া। এই দিনেই দেবী দুর্গার মর্তে আগমন হয়। ভোরবেলা বাঙালির ঘরে ঘরে বেজে ওঠে রেডিয়ো। সমাজে আজ অনেক বদল হলেও বাঙালির হৃদয় জুড়ে রয়েছে মহালয়ার চণ্ডীপাঠ। বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের কণ্ঠে চণ্ডীপাঠ শুনতে রেডিয়োতে কান পেতে অপেক্ষায় থাকে বাঙালি। ৯০ দশকে মহালয়া মানে বেতার যন্ত্রে বেজে ওঠা বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের মহিষাসুর মর্দিনী।

যা শোনার জন্য সারা বছর অপেক্ষায় থাকতো আপামর বাঙালি। সেকালে মহালয়ার আগে বেতারযন্ত্র সারানোর জন্য দোকানে ভিড় উপচে পড়ত। তবে যুগ পাল্টেছে। এখন আর বেতারে মহিষাসুরমর্দিনী শোনার উন্মাদনা নেই আগের মতো। রেডিয়ো সারাইয়ের দোকানগুলি এখন ফাঁকা। অন্তত ১৫ বছর আগেও মহালয়ার আগে দোকানে ভিড় দেখা যেত। সময়ে কাজ শেষ করা কঠিন হয়ে যেত। এখন মহালয়ার আগে দোকান খুলে রাখলেও গুটিকয়েক ক্রেতার দেখা মেলে।

তবে কিছু পুরনো মানুষ ঐতিহ্য বাঁচিয়ে রাখতে বেতার যন্ত্রে মহিষাসুরমর্দিনী শোনার জন্য অপেক্ষায় থাকেন। তারাই ধুলো ময়লা জমে যাওয়া রেডিয়ো নিয়ে হাজির হন দোকানগুলিতে।যতই আধুনিক গ্যাজেট আসুক, মহালয়ার দিন আজও অনেক ঘরে বেজে ওঠে রেডিয়ো। বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের কণ্ঠে চণ্ডীপাঠ শুনে নস্টালজিক হয়ে ওঠে বাঙালি। আনুষ্ঠানিক ভাবে শারদ আগমনের এই দিনটি আজও একইরকম আছে বাঙালির কাছে।

Free Access