ad
ad

Breaking News

কলকাতা পুলিশ

পুজোর আনন্দে শিশুদের সামিল করতে সফরের আয়োজন করে কলকাতা পুলিশ

Bengla Jago Desk: সন্তানদের মায়ের স্নেহ বড় প্রয়োজন। মায়ের আঁচল আর ভালবাসার পরশ,মমত্বের এক অটুট বন্ধন তৈরি করে। কিন্তু এমন অনেক শিশু আছেন যারা মাতৃত্বের ছোঁয়াই ঠিকভাবে পায় না।বন্দির ছেলেমেয়েরাও সেই স্নেহছায়ার আঁচল সেভাবে খুঁজে পায় না।তাই প্রবীণদের প্রণামের শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদনের মতোই শিশুদেরও আনন্দের সফরে সামিল করল কলকাতা পুলিশ। ষষ্ঠীতে শহরের বন্দিদের সন্তানদের নিয়ে পুজো […]

Bengla Jago Desk: সন্তানদের মায়ের স্নেহ বড় প্রয়োজন। মায়ের আঁচল আর ভালবাসার পরশ,মমত্বের এক অটুট বন্ধন তৈরি করে। কিন্তু এমন অনেক শিশু আছেন যারা মাতৃত্বের ছোঁয়াই ঠিকভাবে পায় না।বন্দির ছেলেমেয়েরাও সেই স্নেহছায়ার আঁচল সেভাবে খুঁজে পায় না।তাই প্রবীণদের প্রণামের শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদনের মতোই শিশুদেরও আনন্দের সফরে সামিল করল কলকাতা পুলিশ। ষষ্ঠীতে শহরের বন্দিদের সন্তানদের নিয়ে পুজো মণ্ডপ দর্শনের ব্যবস্থা করে  কলকাতা পুলিশ। একইসঙ্গে রক্ষকরা শারীরিক ও মানসিক প্রতিবন্ধী শিশুদেরও তিলোত্তমার একের পর এক তালুক ঘোরানো হয়।

পুলিশ কমিশনার বিনীত কুমার গোয়েল বাঙালির শ্রেষ্ঠ উত্সবের সর্বজনীন উদ্দেশ্যকে  সমাজের সব অংশের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়ার   কথা তুলে ধরেন।ছোটদের এভাবে আনন্দ দিতে পেরে খুশি পুলিশ কর্মীরাও।পুজোর দিনে সবাইকে নিয়ে খুশিতে থাকার উদ্দেশ্য সফল করতে পুলিশ কর্মীরা সবধরণের ব্যবস্থায় নিশ্চিত করেছে। পুজো স্পেশাল বাসে ১১টি মণ্ডপ পরিদর্শনের ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশ কর্তারা।

থিমের মণ্ডপ থেকে ঐতিহ্যবাহী পুরনো পুজোর আঙিনায় শিশুদের নিয়ে গিয়ে আনন্দদান করা হচ্ছে।কলকাতার বড় বড় মণ্ডপগুলির বাইরে দর্শনার্থীদের ভিড় , ঠাকুর দেখতে গিয়ে লম্বা লাইনে অপেক্ষা করতে হচ্ছে দর্শনার্থীদের। কোন মণ্ডপে গিয়ে আপনাকে কতক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে, তা  এখন নিজের মোবাইলেই জানতে পারছেন সকলে ! কলকাতা পুলিশের ফেসবুক পেজে রয়েছে তথ্য।এর পাশাপাশি প্রবীণ থেকে শিশু,সবার মন যাতে খুশিতে ভরিয়ে তুলতে আইনের রক্ষকদের এই সমাজবন্ধু ভাবনা সবমহলকেই আলাদা আনন্দের রসদ জোগাচ্ছে বলা যায়।

Free Access