ad
ad

Breaking News

যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল

ইসরায়েলিদের ভিসা ছাড়াই যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণ

Bangla Jago Desk: যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের সুসম্পর্ক দীর্ঘদিনের। এবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যেতে ভিসা লাগবে না ইসরায়েলিদের। ফিলিস্তিনি ও আরব বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিকদের প্রতি ইসরায়েলের বিরূপ আচরণের অভিযোগ থাকার পরও ইসরায়েলিদের জন্য এই সুযোগ দিতে যাচ্ছে বাইডেন প্রশাসন।ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এলি কোহেন সামাজিক মাধ্যমে একটি পোস্টে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণের জন্য পশ্চিমা অনেক দেশের নাগরিকের ভিসার […]

Bangla Jago Desk: যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের সুসম্পর্ক দীর্ঘদিনের। এবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যেতে ভিসা লাগবে না ইসরায়েলিদের। ফিলিস্তিনি ও আরব বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিকদের প্রতি ইসরায়েলের বিরূপ আচরণের অভিযোগ থাকার পরও ইসরায়েলিদের জন্য এই সুযোগ দিতে যাচ্ছে বাইডেন প্রশাসন।ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এলি কোহেন সামাজিক মাধ্যমে একটি পোস্টে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণের জন্য পশ্চিমা অনেক দেশের নাগরিকের ভিসার প্রয়োজন হয় না। গতকাল বুধবার ওয়াশিংটনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আগামী নভেম্বরের শেষ নাগাদ ভিসামুক্ত প্রবেশাধিকারের আওতায় থাকা দেশগুলোর তালিকায় যুক্ত হতে যাচ্ছে ইসরায়েল।

নতুন নিয়মের আওতায় ইসরায়েলের পাসপোর্টধারীরা সর্বোচ্চ ৯০ দিন বা তার কম সময়ের জন্য ভিসা ছাড়াই যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণ করতে পারবেন। ইসরায়েলিদের ভিসামুক্ত ভ্রমণের সুবিধা দেওয়ার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রশাসন ও প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তিনি বলেন, ‘এ সুবিধা পেতে আমরা প্রায় এক দশক ধরে কাজ করছিলাম। এ উদ্যোগ বাস্তবায়নের জন্য প্রেসিডেন্ট বাইডেনকে ধন্যবাদ জানান তিনি। এটা দুই দেশের মানুষের মধ্যে বন্ধুত্বকে আরও জোরদার করবে।’ মার্কিন প্রশাসনের দাবি ছিল, সব মার্কিন পাসপোর্টধারীর সঙ্গে একই রকমের আচরণ করতে হবে।

মুসলিম কিংবা ফিলিস্তিনি বা আরব বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিকদের সঙ্গে বৈষম্য করা যাবে না। গত জুলাইয়ে এ ব্যাপারে ইসরায়েলের পক্ষ থেকে মার্কিন প্রশাসনকে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ওয়াশিংটন ভিসামুক্ত সুবিধা দিল ইসরায়েলকে। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন এক বিবৃতিতে বলেন, ভিসামুক্ত ভ্রমণের সুবিধা দেওয়া যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের মানুষের মধ্যকার বন্ধুত্বকে জোরদার করবে। আন্তসংযোগ বাড়ানোর পাশাপাশি অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও নিরাপত্তা সমন্বয় করতে এটা সহায়তা করবে।