ad
ad

Breaking News

পশ্চিম অ্যান্টার্কটিকা

আন্টার্টিকায় গলে যাচ্ছে বরফের চাঁই! পৃথিবীর ভারসাম্য রক্ষায় এমন ঘটনা

Bengla Jago Desk:   ব্রিটেনের একটি গবেষক দলের অনুসন্ধানে উঠে এল আন্টার্টিকা সম্পর্কিত আশঙ্কার কালো মেঘ। গলে যাচ্ছে পশ্চিম অ্যান্টার্কটিকার বরফের স্তুপ। ব্রিটেনের ওই গবেষক দল দীর্ঘদিন ধরে পশ্চিম অ্যান্টার্কটিকার বরফের চাঁই নিয়ে গবেষণা করছে। সাম্প্রতিক তাদের অনুসন্ধানে উঠে এসেছে যে বিপুল বরফ সেখানে জমে ছিল, তা ক্রমশ গলতে শুরু করেছে। এই বরফের গলন শীঘ্রই বন্ধ […]

Bengla Jago Desk:   ব্রিটেনের একটি গবেষক দলের অনুসন্ধানে উঠে এল আন্টার্টিকা সম্পর্কিত আশঙ্কার কালো মেঘ।
গলে যাচ্ছে পশ্চিম অ্যান্টার্কটিকার বরফের স্তুপ। ব্রিটেনের ওই গবেষক দল দীর্ঘদিন ধরে পশ্চিম অ্যান্টার্কটিকার বরফের চাঁই নিয়ে গবেষণা করছে। সাম্প্রতিক তাদের অনুসন্ধানে উঠে এসেছে যে বিপুল বরফ সেখানে জমে ছিল, তা ক্রমশ গলতে শুরু করেছে। এই বরফের গলন শীঘ্রই বন্ধ হবে না।

চলতি শতাব্দীর শেষ পর্যন্ত তা গলতে থাকবে বলে তাদের গবেষণায় উঠে এসেছে। আর এমনটা করতে থাকলে সমুদ্রে জলের উচ্চতা ক্রমশ বাড়বে বলে আশঙ্কা করছেন বিজ্ঞানীরা। পৃথিবীর ভারসাম্য রক্ষায় এমন ঘটনা বিপদ ডেকে আনতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন পৃথিবীর তাপমাত্রা ক্রমশ বাড়ছে। এই তাপমাত্রা আরও বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাপমাত্রা যত বাড়বে বরফের গলন ততই বাড়বে বলে আশঙ্কা।

এর ফলে চেষ্টা করেও বরফের শেল্ফ গলা বন্ধ করা সম্ভব নয়। আগামী কয়েক দশকে বরফ গলার পরিমাণ ক্রমশ বাড়বে। ফলে সমুদ্রপৃষ্ঠ ক্রমশ ফুলতে শুরু করবে। বিজ্ঞানীদের ধারণা, ধারাবাহিকভাবে বরফ গলতে থাকলে সমুদ্রের জলস্তর অন্তত ৬ ফুট বেড়ে যাবে। উল্লেখ্য, ২০০৯ সালে বিজ্ঞানীরা প্রথম জানিয়েছিলেন, পশ্চিম অ্যান্টার্কটিকার বরফের চাদর ক্রমশ গলতে শুরু করেছে।  সাম্প্রতিক গবেষণার ফলাফলে সেই তথ্য আরো স্পষ্ট হয়েছে। আশঙ্কা আরআরও বেড়েছে।

free Access