ad
ad

Breaking News

Environment

পরিবেশে বাড়ছে বিষ, সিয়রে বিপদ কিভাবে মোকাবিলা করবেন, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা ?

প্রগতির চাকা এগিয়ে নিয়ে যেতে যানবাহন ছাড়া চলবে না। গতির সঙ্গে তাল মেলাতে গিয়ে আমরা যন্ত্র নির্ভর সভ্যতাকেই অগ্রাধিকার দিচ্ছি। আর বাস-লরি বা গতিশীল  যানবাহনের জন্য লাগে জ্বালানি।

Poisons are increasing in the environment, how to deal with the danger in sea, what do the experts say?

Bangla Jago Desk : প্রগতির চাকা এগিয়ে নিয়ে যেতে যানবাহন ছাড়া চলবে না। গতির সঙ্গে তাল মেলাতে গিয়ে আমরা যন্ত্র নির্ভর সভ্যতাকেই অগ্রাধিকার দিচ্ছি। আর বাস-লরি বা গতিশীল  যানবাহনের জন্য লাগে জ্বালানি। কিন্তু পেট্রোল-ডিজেলের মতো  জ্বালানির ব্যবহার বাড়ায় বাড়ছে দূষণ। দূষণের তালিকায় এগিয়ে আছে দিল্লি, মুম্বই, কলকাতা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার   রিপোর্ট বলছে, বাতাসে ভাসমান সূক্ষ্ম কণা  বা পিএম ২.৫ -র মাত্রা হু-র নির্ধারিত মাত্রার চেয়ে প্রায় ১৭ গুণ বেশি।

বিষ-বাষ্প যেমন ফুসফুস সহ সারা শরীরের ক্ষতি করছে, তেমনই বায়ু দূষণ থেকে বাড়ছে মানসিক ব্যধিও। বিপদের আশঙ্কা বাড়িয়ে জানা যাচ্ছে, বিশ্বজুড়ে  বাতাসে কার্বন-ডাই-অক্সাইডের মাত্রা বেড়েছে ৫০ শতাংশ। ৩০ বছরেই বিষাক্ত বাষ্পের মাত্রা দ্বিগুণ হয়েছে।  এর মূল  কারণই হল, মানুষের তৈরি দূষণ। কলকারখানা ধোঁয়ার মতোই যানবাহনের ধোঁয়াও দূষণের মাত্রা বাড়াচ্ছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ২০৩০ সাল নাগাদ ১.৩ বিলিয়ন যানবাহন হতে পারে আর  ২০৫০ সালে ২ বিলিয়ন ছাড়িয়ে যাবে যানবাহনের সংখ্যা। ২০০৮ সালে পেট্রোলিয়াম এবং অন্যান্য তরল জ্বালানির ব্যাবহার ছিল প্রতিদিন ৮৫.৭ মিলিয়ন ব্যারেল, যা ২০৩৫ সালের দিকে ১১২.২ মিলিয়ন ব্যারেলে পৌঁছাবে।আর সারা বিশ্বের মতোই এদেশেও দূষণ বিপদ বার্তা বয়ে আনছে।আশা করা হচ্ছে আগামীদিনে এই দূষণ নিয়ন্ত্রণে আসবে।তাই পরিবেশের স্বার্থে এবার দূষণে লাগাম টানার জন্য পরিবেশবিদরাই আর্জি জানাচ্ছেন।  সেজন্য জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার বাড়ানোর জন্য পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।তাই কয়লা-প্রাকৃতিক গ্যাসের ব্যবহার বাড়ানোর ওপর তাঁরা জোর দিচ্ছেন।