৪) বিরল প্রজাতির এই ফুল গরম ও বসন্ত কালে পাহাড়ের ঢালে একটু আর্দ্র জায়গায় সাদা ছাতার মতো গুচ্ছকারে ফুটে থাকে।
৬) সাদা রঙের চার থেকে ৬টি পাপড়ি হয়। মে থেকে জুলাই পর্যন্ত ফুল ফোটে। ছয়ের দশকে জাপানি উদ্ভিদবিদ ইয়ানাগি কিমুরা এই ফুলের আবিষ্কার করেন।
৮) রঙ হারিয়ে কঙ্কালে পরিণত হয় বলে এই ফুলকে স্কেলিটন ফ্লাওয়ার বলা হয়। আবার জলে ধুয়ে কাচের মতো স্বচ্ছ হয়ে যায় বলে গ্লাস ফ্লাওয়ার বলা হয়।
৯) পাতলা স্তর আছে পাপড়ির কোষে। প্রচুর পরিমাণে জল থাকে। বৃষ্টি হলে কোষের জল প্রসারিত হয়ে পাপড়ি স্বচ্ছ হয়ে যায়। এই অভিযোজন ফুলকে আরও বেশি করে সূর্যালোক শোষণ করতে সাহায্য করে।