ad
ad

Breaking News

আদিবাসী সংগঠন

আদিবাসীদের কলকাতা চলো কর্মসূচিতে অবরুদ্ধ হল হাওড়া ও ধর্মতলা

Bangla Jago Desk:  শুক্রবার সকাল আটটা নাগাদ পুরোপুরি অবরুদ্ধ হয়ে গেল হাওড়া স্টেশন চত্বর। আদিবাসীদের কলকাতা চলো কর্মসূচির জেরেই সপ্তাহের শেষে ব্যস্ত কর্মদিনে ভুগতে হল বহু সাধারণ নাগরিকদের। সকাল আটটা, হাওড়াস্টেশনে ধীরে ধীরে জমায়েত হচ্ছেন, আদিবাসী সংগঠনের কর্মী সমর্থকেরা। হাতে তির, ধনু, কুঠার, টাঙ্গি। মিছিলের শুরু আগেই বন্ধ করে দেওয়া হয়, পরিবহণের সমস্ত যান। ধীরে […]

Bangla Jago Desk:  শুক্রবার সকাল আটটা নাগাদ পুরোপুরি অবরুদ্ধ হয়ে গেল হাওড়া স্টেশন চত্বর। আদিবাসীদের কলকাতা চলো কর্মসূচির জেরেই সপ্তাহের শেষে ব্যস্ত কর্মদিনে ভুগতে হল বহু সাধারণ নাগরিকদের।

সকাল আটটা, হাওড়াস্টেশনে ধীরে ধীরে জমায়েত হচ্ছেন, আদিবাসী সংগঠনের কর্মী সমর্থকেরা। হাতে তির, ধনু, কুঠার, টাঙ্গি। মিছিলের শুরু আগেই বন্ধ করে দেওয়া হয়, পরিবহণের সমস্ত যান। ধীরে ধীরে হাওড়া বাসস্ট্যান্ড চত্বরে ভিড় জমতে থাকে সাধারণ মানুষের। বাসগুলি যাত্রীদের ঝুলতে দেখা যায়। কিছুক্ষণের মধ্যেই এতো ভিড় জমে যায়, তিল ধারণের জায়গা ছিল না।

হাওড়া ব্রিজেও একটা অংশে আটকে দেওয়া হয় সমস্ত যান। প্রায় ঘণ্টা খানেকের জন্য বাসস্ট্যান্ড চত্বরে তিল ধারণের জায়গা পর্যন্ত ছিল না। নিত্য অফিসযাত্রীতো বটেই, কলেজপড়ুয়া, পরীক্ষার্থীরা আটকে পড়েন। সাড়ে দশটা নাগাদ, ধীরে ধীরে বাস ছাড়তে শুরু করলে স্বাভাবিক হয় এলাকা। যদিও পুরোপুরি স্বাভাবিত হতে ১২টা বেজে যায়।

ইসিসি-র বিরোধিতা, কুর্মী ও মাহাতদের এসটি তকমা দেওয়ার প্রতিবাদসহ একাধিক ইস্যুতে শুক্রবার কলকাতায় অবস্থান বিক্ষোভের ডাক দেয় আদিবাসী সংগঠনগুলি। এই মিছিলের বিষয়ে প্রশাসনের কাছে আগাম খবর থাকলেও, এতো যানজটের সৃষ্টি কেন হল তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এদিন বেলা বারোটার পর পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হতে শুরু করে। একই চিত্র ধরা পড়ে ধর্মতলাতেও। বেশ কিছু বাস, ধর্মতলা পর্যন্ত এসে ফের হাওড়ার দিকে রওনা দেয়। বন্ধ করে দেওয়া হয় কয়েকটি রুট। এছাড়া, কলকাতা পুলিশের তরফে কিছু বাসকে ঘুরিয়ে দেওয়া হয় অন্য রুটে।

Free Access