ad
ad

Breaking News

Bharta Hari Mahatab

Bharta Hari Mahatab: প্রোটেম স্পিকার হিসেবে শপথ নিলেন ওড়িশার সাত বারের সাংসদ ভর্তৃহরি মহতাব

সকাল ১০ টা নাগাদ তাঁকে শপথবাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু

Odisha's seven-time MP Bhartrihari Mohtab took oath as Protem Speaker

ছবি : সংগৃহীত

Bangla Jago Desk : লোকসভার প্রোটেম স্পিকার হিসেবে শপথ নিলেন ওড়িশার সাত বারের সাংসদ ভর্তৃহরি মহতাব। সকাল ১০ টা নাগাদ তাঁকে শপথবাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। সংসদের স্থায়ী স্পিকার নির্বাচিত হওয়ার আগে পর্যন্ত তিনি ওই পদের দায়িত্ব সামলাবেন।

[ আরও পড়ুন – প্রথম অধিবেশনের শুরু থেকেই ঝড়ের পূর্বাভাস, তোলপাড় হতে পারে সংসদ]

উল্লেখ্য, প্রোটেম স্পিকারের পদ সাময়িক। স্পিকারের পদ খালি থাকলে কিছু সময়ের জন্য প্রোটেম স্পিকার নিয়োগ করা হয়ে থাকে। লোকসভার স্পিকার হিসাবে এখনও কেউ নির্বাচিত হননি। তাই স্পিকার নির্বাচনের আগে পর্যন্ত তাঁর কাজ চালাবেন ভর্তৃহরি। আগামী ২৬ জুন স্পিকার নির্বাচিত করা হবে।

[ আরও পড়ুন – Neet UGC: স্থগিত নিট–পিজি পরীক্ষা, শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়িয়ে কেন্দ্রকে খোঁচা রাহুল গান্ধীর]

রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু সংবিধানের ৯৫(১) ধারা অনুযায়ী ভর্তৃহরি মহতাবকে প্রোটেম স্পিকার হিসাবে নিযুক্ত করেন। ১৮তম লোকসভার নতুন নির্বাচিত সদস্যরা প্রোটেম স্পিকারের সামনে শপথ গ্রহণ করবেন। তাঁকে সহায়তা করতে চেয়ারপার্সনদের একটি প্যানেল গড়া হয়েছে। যার মধ্যে আছেন কংগ্রেস নেতা কে সুরেশ, ডিএমকে নেতা টিআর বালু, বিজেপি সদস্য রাধা মোহন সিং এবং ফাগগান সিং কুলাস্তে এবং তৃণমূল কংগ্রেস নেতা সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে বিরোধীরা এই দায়িত্ব পালন নাও করতে পারে বলে জানা যাচ্ছে।

[ আরও পড়ুন – Chhattisgarh: ছত্তিশগড়ে মাও-ডেরায় অভিযানে মিলল জাল নোটের ছাপাখানা!]

বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোটের ২৯২ জন, বিরোধী জোট ‘ইন্ডিয়া’-র ২৩৩ জন এবং অন্যান্যদের ১৮ জন সাংসদের শপথগ্রহণ করার কথা। দু’দিনে এই অনুষ্ঠানকে ভাগ করা হয়েছে। শপথগ্রহণের প্রক্রিয়া চলবে মঙ্গলবার পর্যন্ত। তারপর স্পিকার নির্বাচিত করা হবে।

[ আরও পড়ুন – Jammu and Kashmir: অশান্ত উপত্যকা! সীমান্তে গুলির লড়াইয়ে নিকেশ ২ জঙ্গি, জারি তল্লাশি অভিযান ]

মন্ত্রিসভার শপথগ্রহণ ও অধিবেশন শুরুর মাঝে রেল দুর্ঘটনা, একাধিক সর্বভারতীয় পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা সামনে আসায় বেকায়দায় কেন্দ্র। অন্যদিকে ইস্যু পেয়ে যাওয়ায় আক্রমণের জন্য মুখিয়ে বিরোধীরা। প্রথম দিন থেকেই কংগ্রেস, তৃণমূল, এসপি বা ডিএমকে-এর মতো দল কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সুর চড়াতে পারে।