ছবিঃ সংগৃহীত
Bangla Jago Desk : তফসিলি জাতি ও উপজাতি সংরক্ষণ নিয়ে ঐতিহাসিক রায় ঘোষণা দেশের শীর্ষ আদালতের। তফসিলি জাতি ও উপজাতিদের মধ্যে সংরক্ষণের জন্য আলাদা করে শ্রেণিবিন্যাস করতে পারবে রাজ্যগুলি।
Supreme Court holds sub-classification within reserved classes SC/STs is permissible
CJI DY Chandrachud says there are 6 opinions. Justice Bela Trivedi has dissented. CJI says majority of us have overruled EV Chinnaiah and we hold sub classification is permitted
7-judge bench… pic.twitter.com/BIXU1J5PUq
— ANI (@ANI) August 1, 2024
সায় দিয়েছে। ৭ জন বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের ৬ জন সদস্যই সহমত পোষণ করেছেন এই নয়া নির্দেশে। পিছিয়ে পড়া শ্রেণি যাতে শিক্ষা ও চাকরিতে আরও বেশি সুযোগ পায়, তার জন্য এই রায় বলে জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। সুপ্রিম কোর্টের এই ঐতিহাসিক রায়ে বলা হয়েছে তফসিলি জাতি ও উপজাতির মধ্যে উপশ্রেণিকে সংরক্ষণ দেওয়ার ক্ষমতা থাকবে রাজ্য সরকারের হাতে।
[ আরও পড়ুন : বাংলার বকেয়া নিয়ে অমিত শাহের দাবি ঘিরে তীব্র প্রতিবাদ তৃণমূলের, সোচ্চার সুস্মিতা-সাগরিকা]
তপশিলি জাতি ও উপজাতি সংক্রান্ত একটি মামলায় এই গুরুত্বপূর্ণ রায় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। সুপ্রিম কোর্টের ৭ বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে ৬-১ সংখ্যাগরিষ্ঠতায় এই নির্দেশ দিয়েছে। এই নির্দেশে বলা হয়েছে তপশিলি জাতি এবং তপশিলি উপজাতিদের মধ্যে উপশ্রেণী অনুমোদিত। তপশিলি জাতি উপজাতিদের মধ্যে যারা আরও পিছিয়ে পড়া তাদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থার এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সেক্ষেত্রে রাজ্যগুলি আলাদা কোটা দিতে পারে এই পিছিয়ে পড়া শ্রেণীর জন্য। যে নির্দিষ্ট কোটা রয়েছে তার বাইরে গিয়ে রাজ্যগুলি এই পিছিয়ে পড়া শ্রেণীর জন্য বিশেষ কোটার ব্যবস্থা করার অনুমোদন পেয়েছে।
[ আরও পড়ুন : কেন্দ্রীয় বঞ্চনা থাকলেও এবার তাঁত শিল্পীদের জন্য ৭০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করল রাজ্য সরকার]
সুপ্রিম কোর্ট এই ঐতিহাসিক রায়ে বলেছে, রাজ্যগুলি সরকারি চাকরি এবং ভর্তির কোটার জন্য বিশেষ কোটা চালু করলে তাতে বাধা নেই। উল্লেখ্য, সুপ্রিম কোর্টের রায়ে বলা হয়েছে, ‘উপশ্রেণি চিহ্নিতকরণের বিষয়টি ভারতীয় সংবিধানের ১৪ নম্বর অনুচ্ছেদে উল্লিখিত সমতার নীতি লঙ্ঘন করছে না।’