ad
ad

Breaking News

Sakam forest

নিস্তব্ধ জঙ্গলের নিবিড়তা সাকাম বনভূমি

ব্যস্ত জীবনে সব ক্লান্তি অবসন্নতা দূরে রাখতে ভ্রমণ পিপাসু মানুষজন ছুটে যান মনমুগ্ধকর প্রকৃতির কোলে। সেরকমই ডেস্টিনেশনের নাম সাকাম বনভূমি।

The denseness of the silent forest is the Sakam forest

Bangla Jago Desk: ব্যস্ত জীবনে সব ক্লান্তি অবসন্নতা দূরে রাখতে ভ্রমণ পিপাসু মানুষজন ছুটে যান মনমুগ্ধকর প্রকৃতির কোলে। সেরকমই ডেস্টিনেশনের নাম সাকাম বনভূমি। এখানে রাস্তার দুপাশে ঘন জঙ্গল রয়েছে। পাহাড় – বন-পাখি যারা ভালোবাসেন তাদের ভ্রমণের গন্তব্য হয়ে ওঠে উত্তরবঙ্গ। দিন দুয়েকের ছুটিতে ছুটে যান এই প্রান্তরে। যেখানে পাহাড়ি পরিবেশের মধ্যেই গড়ে উঠেছে বনভূমি। মাঝবরাবর রয়েছে একটি  রাস্তাও। সেরা এই ডেস্টিনেশনের নাম সাকাম বনভূমি।

[আরও পড়ুনঃ অন্যরূপে ‘মাতৃশক্তি’ বন্দনা, মেয়েদের শক্তি জোগাতে প্রশিক্ষণ

এখানে রাস্তার দুপাশে ঘন জঙ্গল দাঁড়িয়ে রয়েছে। যেখানে রয়েছে নানান প্রজাতির গাছ। সেই গাছগুলোর  টানে প্রকৃতির মনোমুগ্ধকর পরিবেশ উপভোগ করতে দূর-দূরান্ত থেকে পর্যটকেরা ছুটে যান বছরের নানান সময়ে। পাতা ঝরার মরসুমে এই প্রান্তে গেলে গাছগুলোর সৌন্দর্য সেভাবে উপভোগ না করা গেলেও সারাদিন পাতা ঝরার আওয়াজ এই প্রান্তরকে দেয় অন্যরকম অবহ। আর বর্ষার মরসুমে গেলে সবুজের ঘনঘটা লক্ষ্য করা যায়। নিস্তব্ধ সেই রাস্তায় দাঁড়িয়ে নাম না জানা নানান পাখির কলতান শুনতে শুনতে অনায়াসে কেটে যায় সময়।

যারা পাখি প্রেমী নানান পাখিদের আওয়াজকে নিয়ে চর্চা করেন তারা হয়তো চিনতে পারবে পাখি গুলোকে। তবে যারা পাখিপ্রেমিক নন তারাও উপভোগ করবেন এই চত্বরকে। অজানা পাখিদের ডাক শুনতে শুনতে রাস্তা বরাবর হেঁটে গেলে চোখে মিলবে একটি ফাঁকা জায়গা। বনভূমির একটি প্রান্তের রয়েছে সেই জায়গা। যেটা একটা ভিউ পয়েন্ট। যেখান থেকে দূরের পর্বতমালা কে চাক্ষুষ করা যায়। বর্ষায় হালকা কুয়াশার চাদর দেখা  যায় পর্বতমালার উপর। সব মিলিয়ে এই পরিবেশে একটা গোটা দিন যে কিভাবে কেটে যায় তা বুঝতেই পারেননা পর্যটকেরা। এই অফবিট ডেস্টিনেশনে যেতে গেলে প্রথমে পৌঁছতে হবে নিউ জলপাইগুড়ি। সেখান থেকে গাড়িতে পৌঁছতে হবে এই বনভূমিতে।

[আরও পড়ুনঃ Govinda: আপাতত স্থিতিশীল গোবিন্দা, কবে বাড়ি ফিরবেন অভিনেতা?