ad
ad

Breaking News

নিরাপদতম শহরের তকমা কলকাতাকে

তিলোত্তমার নতুন তকমা,কেন্দ্র বলছে ‘নিরাপদতম শহর’ কলকাতা…

Bangla Jago Desk: তিলোত্তমার মুকুটে আবার যুক্ত হল পালক।১৮টির ওপর শহরের নিরাপত্তা পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে  দেশের  নিরাপদতম শহরের তকমা দেওয়া হয়েছে কলকাতাকে। ন্যাশানাল ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরোর রিপোর্টে দিল্লি-মুম্বই,চেন্নাই,বেঙ্গালুরুকে অনেকটা পিছনে ফেলেছে কলকাতা।২০২১-র তুলনায় ২০২২এ অপরাধ অনেকটা কমায়,তাতে সন্তোষপ্রকাশ করেছেন নারীও সমাজকল্যাণ মন্ত্রী শশী পাঁজা। কেন্দ্রের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের অধীনে থাকা দিল্লি অপরাধের শীর্ষে।অপরাধের হার সবথেকে বেশি বিজেপি […]

Bangla Jago Desk: তিলোত্তমার মুকুটে আবার যুক্ত হল পালক।১৮টির ওপর শহরের নিরাপত্তা পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে  দেশের  নিরাপদতম শহরের তকমা দেওয়া হয়েছে কলকাতাকে। ন্যাশানাল ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরোর রিপোর্টে দিল্লি-মুম্বই,চেন্নাই,বেঙ্গালুরুকে অনেকটা পিছনে ফেলেছে কলকাতা।২০২১-র তুলনায় ২০২২এ অপরাধ অনেকটা কমায়,তাতে সন্তোষপ্রকাশ করেছেন নারীও সমাজকল্যাণ মন্ত্রী শশী পাঁজা।

কেন্দ্রের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের অধীনে থাকা দিল্লি অপরাধের শীর্ষে।অপরাধের হার সবথেকে বেশি বিজেপি শাসিত উত্তরপ্রদেশ,গুজরাট,মধ্যপ্রদেশে। খোদ কেন্দ্রীয় সংস্থার তথ্যেই দেশজোড়া অপরাধের খুঁটিনাটি বিষয় উঠে এসেছে।বিজেপি শাসিত রাজ্যে এনকাউন্টার,নীতিপুলিশের দাপট বাড়লেও অপরাধ কমছে না।অথচ পশ্চিমবঙ্গ মানবিক পথে অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করে সারা দেশের কাছে মডেল হয়ে উঠছে।

বিশেষ করে রাজ্য সরকার, পুলিশকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালনের ফ্রিহ্যান্ড দেওয়ায় রাজনীতির রং নির্বিশেষে অপরাধ দমন সহজতর হচ্ছে বলে প্রশাসনের কর্তারা মনে করছেন।এবার ১৮টির ওপর রাজ্যে অনুসন্ধান চালিয়ে  যে ন্যাশান ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরো তথ্য প্রকাশ করেছে তাতে  জাতীয় স্তরে সেরার শিরোপা পেয়েছে এই কলকাতা।

গত কয়েক বছরেও এনসিআরবি-র রেকর্ডে প্রকাশিত হয়েছিল যে, কলকাতা নিরাপদতম শহর। ২০২২ সালের এনসিআরবি-র ‘ক্রাইম অফ ইন্ডিয়া’য় তার ব‌্যতিক্রম হল না।কোন শহরের অপরাধের হার কত ? তা দেখে নেব একনজরে..

শুধু মেট্রো শহরের সুরক্ষাতেই নয়,রাজ্যভিক্তির ক্রাইম রেটেও পশ্চিমবঙ্গ শীর্ষে।এনসিআরবির রিপোর্ট সামনে রেখে তৃণমূল কংগ্রেস বলছে,বিজেপি শাসিত রাজ্যের আইনশৃঙ্খলার অবনতি হলেও বাংলা নিজস্ব ধারায় অপরাধ প্রবণতা কমিয়ে  দেশকে সুশাসনের পাঠ দিতে পারে।দেখে নেব,রাজ্যভিক্তিক ক্রাইম রেট।

সবমিলিয়ে বলা যায়,অপরাধীদের দমন করে বাংলা যে আইনের শাসন কায়েম করেছে তা কেন্দ্রের রিপোর্টই  বলছে।

Free Access