ad
ad

Breaking News

দেবাশিস কুমার

নির্বিঘ্নে বিসর্জন সম্পন্ন করাই বড় চ্যালেঞ্জ! প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে ঘাট পরিদর্শনে সুব্রত-দেবাশিস

Bangla Jago Desk: ঢাকের তালেই উমা মর্ত্য থেকে কৈলাসে ফিরে যান। দশমীতেও বোল শোনা যায় সেই ঢাকের। বাড়ি থেকে বারোয়ারি সব জায়গার মণ্ডপের কর্তারাই মঙ্গলবার বিসর্জনে অংশ নেয়। আর কলকাতার পুজো কমিটিগুলোর আবেগ-উচ্ছ্বাসকে মাথায় রেখে প্রশাসন নির্ঝঞ্ঝাটে বিসর্জনের ব্যবস্থা করে। শহরের ৩০টির ওপর ঘাটে নিরঞ্জনের আয়োজন করে। লালবাজারের তরফে জানানো হয়, দশমীর দুপুর থেকেই কলকাতার […]

Bangla Jago Desk: ঢাকের তালেই উমা মর্ত্য থেকে কৈলাসে ফিরে যান। দশমীতেও বোল শোনা যায় সেই ঢাকের। বাড়ি থেকে বারোয়ারি সব জায়গার মণ্ডপের কর্তারাই মঙ্গলবার বিসর্জনে অংশ নেয়। আর কলকাতার পুজো কমিটিগুলোর আবেগ-উচ্ছ্বাসকে মাথায় রেখে প্রশাসন নির্ঝঞ্ঝাটে বিসর্জনের ব্যবস্থা করে। শহরের ৩০টির ওপর ঘাটে নিরঞ্জনের আয়োজন করে। লালবাজারের তরফে জানানো হয়, দশমীর দুপুর থেকেই কলকাতার গঙ্গার ঘাটে রাখা হয় জোরদার পুলিশি ব্যবস্থা।

পুরসভার কর্তাদের সঙ্গে পুলিশকর্তারাও ঘাট পরিদর্শন করেন। নিরাপত্তার জন্য কলকাতা, এমনকী হাওড়ার দিকের ঘাটগুলির আশপাশে টহল দেয় কলকাতা পুলিশ। ১৮টি লাইফ সেভিং বোট রাখা হয়। বিসর্জন চলাকালীন মাইকিং করে সচেতন করা হয় সকলকে। প্রতিমা নিরঞ্জনের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা খতিয়ে দেখতে সাংসদ সুব্রত বক্সি, মেয়র পারিষদ দেবাশিস কুমার, সন্দীপ রঞ্জন বক্সি বাজেকদমতলা ঘাটে যান।

জোয়ারের সময়ও অনেক পুজো কমিটির লোকজন বিসর্জন দিতে নামেন। ফলে দুর্ঘটনার সম্ভাবনা থাকে।তাই প্রতিটি ঘাটে বিপর্যয় মোকাবিলার তৈরি টিম। মাঝি ও ডুবুরি রাখা হয়। নিমতলা, বাজেকদমতলা, গোয়ালিয়র ঘাট ও বিচালিঘাটে চারটি বোট তৎপর। ১৫টি গুরুত্বপূর্ণ ঘাট, যেখান থেকে বেশিরভাগ প্রতিমা বিসর্জন হয়, সেখানে বসানো হয়েছে অতিরিক্ত সংখ্যক সিসিটিভি ক্যামেরা।   পুলিশের দপ্তরে একটি রেসকিউ টিমের মতোই রয়েছে পাঁচজন ডুবুরি।

নজরদারির জন্য সাতটি ঘাটে ওয়াচ টাওয়ার। প্রত্যেকটি ঘাটে একজন করে ইন্সপেক্টরের আওতায় মোতায়েন পুলিশের টিম, যার নজরদারি করছেন অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার ও ডিসিরা। ঘাটগুলিতে পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। বিসর্জনের সঙ্গে সঙ্গে ঘাট সাফাইয়ের কাজে পুরসভার সঙ্গে সহযোগিতা করে পুলিশও।

Free Access