ad
ad

Breaking News

Russia-Ukraine

Russia-Ukraine: ইউক্রেনের যুদ্ধে রাশিয়ার পাশে চিন, ইউরোপীয় ইউনিয়নকে জানাল বেজিং

একদলীয় চিনের কমিউনিস্ট পার্টি নিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যম ‘সাউথ চায়না মর্নিং’-এ প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, ইউক্রেনের যুদ্ধে রাশিয়া পরাস্ত হলে আমেরিকার এক মাত্র নিশানা হবে চিন।

china-supports-russia-ukraine-war-wang-yi-kyiv-attack-2025

চিত্রঃ নিজস্ব গ্রাফিক্স

Bangla Jago Desk:  রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ঝাঁজ কমেও কমছে না। শুক্রবার ফের ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা ধরে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। আর এবার রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করল বেজিং। প্রেসিডেন্ট শি জিনপিঙের সরকারের বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ই শুক্রবার ইউরোপীয় ইউনিয়ন-এর বিদেশনীতি বিষয়ক বিভাগের প্রধান কাজা ক্যালাসকে বলেন, ‘বেজিং কোনও অবস্থাতেই ইউক্রেনের যুদ্ধে রাশিয়ার পরাজয় মেনে নেবে না।’ বলা যায়, বছরের পর বছর ধরে চলা যুদ্ধের আবহে বন্ধু রাশিয়ার পাশে এসে আরও একবার দাঁড়াল চিন।(Russia-Ukraine)

[আরও পড়ুনঃ Masood Azhar: ‘মাসুদ আজহার পাকিস্তানে নেই’ দাবি বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির]

কিন্তু কেন রাশিয়ার প্রতি এই যুদ্ধে সমর্থনের হাত বাড়িয়ে দিচ্ছেন শি জিনপি, সেই প্রশ্নও ঘুরপাক খাচ্ছে কূটনৈতিক মহলে। একদলীয় চিনের কমিউনিস্ট পার্টি নিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যম ‘সাউথ চায়না মর্নিং’-এ প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, ইউক্রেনের যুদ্ধে রাশিয়া পরাস্ত হলে আমেরিকার এক মাত্র নিশানা হবে চিন। তবে যুদ্ধে রাশিয়াকে সামরিক সহায়তার কথা অস্বীকার করেছেন ওয়াং। ইউরোপীয় ইউনিয়নকে তিনি বলেন, ‘চিন যদি রাশিয়াকে সাহায্য করত, তা হলে অনেক আগেই যুদ্ধ শেষ হয়ে যেত।’ এদিকে শুক্রবারই ইউক্রেনের রাজধানীতে সাড়ে তিন ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ক্ষেপণাস্ত্র এবং ড্রোন হামলা চালিয়েছে রুশ ফৌজ। হামলায় ১৮টি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র এবং ৫০টিরও বেশি ড্রোন অংশ নিয়েছিল বলে সংবাদ মাধ্যম সূত্রের খবর। ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বৃহস্পতিবার ফোনে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে আলোচনা করেছিলেন। কিন্তু তার পরেও হামলার অভিঘাত কমায়নি মস্কো।(Russia-Ukraine)

[লিঙ্কঃ https://www.facebook.com/Banglajagotvofficial]

প্রসঙ্গত, উত্তর কোরিয়ার একনায়ক কিম জং উনের পাশাপাশি চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিঙের বিরুদ্ধেও রাশিয়ার হয়ে যুদ্ধে লড়াই করার অভিযোগ উঠেছে বেশ কিছু দিন ধরেই। কিন্তু বেজিং বরাবরই মস্কোকে সেনা-সাহায্য দেওয়ার কথা অস্বীকার করে এসেছে।(Russia-Ukraine)