ad
ad

Breaking News

পাহাড় চূড়ায় পুজোর বিশেষ আকর্ষণ

Bangla Jago Desk: এক ঝাড়গ্রাম ছিল মাওবাদীদের আঁতুড়ঘর। মাও দৌরাত্ম্যের জন্য পর্যটনের অন্যতম সেরা জায়গা থেকে মানুষ মুখ ফিরিয়ে নিতে শুরু করে। এখন সেই দিন অতীত। আবার ঝাড়গ্রাম ফিরেছে আগের জায়গায়। জঙ্গলসুন্দরীতে আসছেন পর্যটকরা। এখন পুজোর সময় ঝাড়গ্রাম পর্যটকের ঢল নামে। অধিকাংশ পর্যটক বেলপাহাড়িকে পছন্দ করেন। তবে আজ এমন এক জায়গার সন্ধান দেবো যে জায়গা […]

Bangla Jago Desk: এক ঝাড়গ্রাম ছিল মাওবাদীদের আঁতুড়ঘর। মাও দৌরাত্ম্যের জন্য পর্যটনের অন্যতম সেরা জায়গা থেকে মানুষ মুখ ফিরিয়ে নিতে শুরু করে। এখন সেই দিন অতীত। আবার ঝাড়গ্রাম ফিরেছে আগের জায়গায়। জঙ্গলসুন্দরীতে আসছেন পর্যটকরা। এখন পুজোর সময় ঝাড়গ্রাম পর্যটকের ঢল নামে। অধিকাংশ পর্যটক বেলপাহাড়িকে পছন্দ করেন। তবে আজ এমন এক জায়গার সন্ধান দেবো যে জায়গা আপনার পুজোর ছুটিতে গন্তব্য হয়ে উঠতে পারে।

বেলপাহাড়ির গাডরাসিনি পাহাড়ের পার্শ্ববর্তী স্থানে গড়ে উঠেছে শ্রী গোস্বামী যোগনানন্দ গিরি মহারাজের আশ্রম। এই গাডরাসিনি পাহাড়ে বেড়াতে এলে দেখতে পাবেন পাহাড়ে ওপরে দুটো মন্দির আছে। একটি বাসুদেব ভগবান মন্দির। অপরটি পাহাড়ের একেবারে চূড়ায় অবস্থিত মোক্ষনাথ বাবার মন্দির। পুজোর সময় এই আশ্রমে সাতদিন যজ্ঞ হয়। গীতাপাঠ, চণ্ডীপাঠ থেকে শুরু করে সমস্ত কিছুই হয়। যা দেখতে দূরদূরান্ত থেকে পর্যটকরা ছুটে আসেন।একসময় এই বেলপাহাড়ির নাম শুনলে মানুষ ভয় পেয়ে যেত।

বর্তমান সরকারের আমলে সেই ছবি বদলে গিয়েছে। এখন এতটাই পরিবর্তন এসেছে যা দেখে কেউ আর পুরনো দিনের কথা আর মনে রাখতে চান না।প্রতিবছর দূরদুরান্ত থেকে পর্যটকরা এসে ঝাড়গ্রামে ভিড় করেন। মূল আকর্ষণের কেন্দ্রে থাকে বেলপাহাড়ি। একসময় বেলপাহাড়িতে থাকার ব্যবস্থা ছিল না। এখন সেখানে অনেকগুলি হোম স্টে হয়েছে। ফলে এখন অনেক মানুষ আসছেন এখানে। আপনিও আসতে পারেন এখানে।