ad
ad

Breaking News

Kareena became the ambassador of UNICEF

প্রিয়াঙ্কা চোপড়া’র পর এবার করিনা হলেন ইউনিসেফ’র অ্যাম্বাসেডর! “এটি আবেক পূর্ণ দিন”- বললেন অভিনেত্রী!

এদিন ইউনিসেফ এর ভারতীয় রাষ্ট্রদূত হিসাবে ভূষিত হওয়ার পর করিনা কাপুর খান এও বলেছিলেন যে, “শিশুদের অধিকার, এই বিশ্বের ভবিষ্যত প্রজন্মের মতো গুরুত্বপূর্ণ কিছু জিনিস রয়েছে। আমি এখন ভারতের জাতীয় রাষ্ট্রদূত হিসেবে ইউনিসেফের সাথে আমার সম্পর্ক চালিয়ে যেতে পেরে সম্মানিত।

After Priyanka Chopra, this time Kareena is the ambassador of UNICEF!

ইউনিসেফ'র তরফ থেকে করিনাকে ভারতীয় ইউনিসেফ'র অ্যাম্বাসেডর পদে নিয়োগ করার পর অভিনেত্রী ইনস্টাগ্রামে ছবি শেয়ার করেছেন (ছবিঃ ইনস্টাগ্রাম)

Bangla Jago Desk: শনিবার ইউনিসেফ’র তরফ থেকে করিনাকে ভারতীয় ইউনিসেফ’র অ্যাম্বাসেডর পদে নিয়োগ করা হয়েছে। এদিন অভিনেত্রী সেই আবেগপ্রবণ মুহুর্তটিকে নিজের ইনস্টাগ্রামে ছেড়ে অভিনেত্রী লেখেন,”এটা আমার কাছে ভীষণ আবেগপ্রবণ একটা দিন, এদিন আমি UNICEF ভারতের জাতীয় রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিযুক্ত হতে পেরে সম্মানিত”।

এর আগেও ভারত থেকে প্রিয়াঙ্কা চোপড়াকে পদটি দেওয়া হয়েছিল। এবার এই একই পদ পেয়ে বেবো ভীষণ খুশি ও গর্বিত হয়েছেন তা বলাইবাহুল্য। তিনি দশ বছর ধরে UNICEF এর সঙ্গে কাজ করে চলেছেন। তিনি এদিন তাঁর পোস্ট টিতে আরও বলেন যে, “আমরা যে কাজ করেছি তার জন্য আমি গর্বিত এবং শিশু অধিকার এবং সকল শিশুদের জন্য সমান ভবিষ্যতের প্রচার ও সুরক্ষার জন্য একটি কণ্ঠস্বর কিংবা মাধ্যম হওয়ার প্রতিশ্রুতি দিলাম।”

ইউনিসেফ’র তরফ থেকে করিনাকে ভারতীয় ইউনিসেফ’র অ্যাম্বাসেডর পদে নিয়োগ করার পর অভিনেত্রী ইনস্টাগ্রামে ছবি শেয়ার করেছেন (ছবিঃ ইনস্টাগ্রাম)

তিনি তাঁর পোস্টটিতে টিমকেও ধন্যবাদ জানিয়ে লেখেন,”বিশেষ ধন্যবাদ সমগ্র টিমকে যারা সারাদেশে নারী ও শিশুদের অধিকারের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। আমি প্রতিদিন অনুপ্রাণিত হই এবং আমাদের অব্যাহত অংশীদারিত্বের জন্য অপেক্ষা করছি।”

ইউনিসেফ’র তরফ থেকে করিনাকে ভারতীয় ইউনিসেফ’র অ্যাম্বাসেডর পদে নিয়োগ করার পর অভিনেত্রী ইনস্টাগ্রামে ছবি শেয়ার করেছেন (ছবিঃ ইনস্টাগ্রাম)

এদিন ইউনিসেফ এর ভারতীয় রাষ্ট্রদূত হিসাবে ভূষিত হওয়ার পর করিনা কাপুর খান এও বলেছিলেন যে, “শিশুদের অধিকার, এই বিশ্বের ভবিষ্যত প্রজন্মের মতো গুরুত্বপূর্ণ কিছু জিনিস রয়েছে। আমি এখন ভারতের জাতীয় রাষ্ট্রদূত হিসেবে ইউনিসেফের সাথে আমার সম্পর্ক চালিয়ে যেতে পেরে সম্মানিত। আমি আমার কণ্ঠস্বর এবং প্রভাব অরক্ষিত শিশুদের এবং তাদের অধিকারের জন্য, বিশেষ করে শৈশবকাল, শিক্ষা এবং লিঙ্গ সমতার জন্য ব্যবহার করার চেষ্টা করব। প্রতিটি শিশুর জন্য একটি শৈশব, একটি ন্যায্য সুযোগ, একটি ভবিষ্যত প্রাপ্য।