ad
ad

Breaking News

Ahmedabad plane crash

Ahmedabad plane crash: এই ক্ষেত্রে গয়ংগচ্ছ মনোভাব উচিত নয়

আর নমুনা দেওয়া হলেও রিপোর্ট পেতে দেরি হওয়া নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ।

ahmedabad plane crash dna delay public outrage

চিত্রঃ নিজস্ব গ্রাফিক্স

Bangla Jago Desk: কিছু কিছু ক্ষেত্রে একটু আলাদা তৎপরতা থাকা দরকার। সব শক্তি কাজে লাগিয়ে এগিয়ে আসা দরকার। এমন দরকার ছিল আমেদাবাদে। বিমান দুর্ঘটনায় ( Ahmedabad plane crash) যে ভাবে বহু মানুষের মৃত্যু হয়েছে তাতে দেহ শনাক্তকরণে বেগ পেতে হচ্ছে প্রশাসনকে। ফলে ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া কোনও উপায় নেই। পরিজনদের হাতে দেহ তুলে দিতে শুরু হয় ডিএনএ পরীক্ষা। আর এই কাজে গতি নিয়ে ক্ষোভ ছড়ায় মানুষের মনে। অভিশপ্ত বিমান দুর্ঘটনায় প্রিয়জনদের হারিয়ে ভেঙে পড়া লোকজন কয়েকদিন ধরে ভিড় করে আছেন হাসপাতালের সামনে। ডিএনএ পরীক্ষায় দেহ শনাক্তের জন্য তাঁরা দিচ্ছেন নমুনা। আর নমুনা দেওয়া হলেও রিপোর্ট পেতে দেরি হওয়া নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ।

[আরও পড়ুনঃ Air India: ফের বিপাকে এয়ার ইন্ডিয়া! কলকাতায় মাঝরাতে যান্ত্রিক ত্রুটিতে থেমে গেল মুম্বইগামী উড়ান]

যেখানে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় এই কাজ হওয়া উচিত, সেখানে এই দেরি নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন মৃতদের পরিবারের লোকজন (Ahmedabad plane crash)। তাঁদের প্রশ্ন, নিকটজনের দেহ পেতে ডিএনএ ম্যাচ করানোর নমুনা দিয়ে রিপোর্ট পেতে এত দেরি হচ্ছে কেন? কেন দ্রুততার সঙ্গে এই কাজ করা হবে না? জানা গিয়েছে, মৃতদের আত্মীয়ের থেকে নমুনা সংগ্রহ করে তা পাঠানো হচ্ছে গান্ধিনগরের গবেষণাগারে। সেখান থেকে ৭২ ঘণ্টা পরে রিপোর্ট আসবে বিজে হাসপাতালে। যেখানে রাখা আছে মৃতদেহগুলি। তারপর জানানো হবে মৃতদের পরিবারকে। আর এই গোটা প্রক্রিয়ায় এই যে সময় লাগছে তা নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন মৃতদের পরিবারের লোকজন। স্বজন হারিয়ে এমনিতেই তাঁরা মানসিক ভাবে এখন বিধ্বস্ত, এমন অবস্থায় সেই মৃতদেহ পেতে এই দেরি হওয়া নিয়ে স্বাভাবিক ভাবেই ক্ষোভ ছড়াচ্ছে।

[লিঙ্কঃ https://www.facebook.com/Banglajagotvofficial/]

সেই প্রক্রিয়ার মধ্যে ইতিমধ্যে অনেক দেহ পরিজনদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। এখনও অনেকে পাননি দেহ। তাঁদের অপেক্ষা দীর্ঘ হচ্ছে। এখানেই প্রশ্ন উঠছে, কেন এই দেরি হবে? কেন প্রশাসনের সব বিভাগকে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজে লাগানো হবে না? অন্য সময়ের মতো এই ক্ষেত্রে কেন গয়ংগচ্ছ মনোভাব দেখানো হবে? নিকট জনকে হারিয়ে ভেঙে পড়া পরিজনদের এই হয়রানির দায় কার? প্রশাসনের আরও ইতিবাচক হওয়া দরকার ছিল।