ad
ad

Breaking News

Durga Puja 2024

রোমান সাম্রাজ্যের আদলে মণ্ডপ, থিমে কলকাতাকে টেক্কা দেওয়ার চেষ্টা

বিষয় ভাবনায় কলকাতার পুজোকে টেক্কা দিতে এই অন্যরকম কিছু করার চেষ্টা হয়েছে বলে উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন। মেগা-পুজোর বাজেট হল ১০লক্ষ টাকা।

An attempt to ace Calcutta in the Roman Empire-style pavilion, theme

নিজস্ব : গ্রাফিক্স চিত্র

Bangla Jago Desk : রোমান সাম্রাজ্যের ধ্বংসাবশেষ তুলে ধরা হয়েছে দক্ষিণ বারাসত বালক সংঘের পুজোয়। রোমের অ্যাম্ফিথিয়েটারের মতোই স্থাপত্যের নানা দর্শনীয় জিনিস রয়েছে এই উত্সব প্রাঙ্গনে। বিষয় ভাবনায় কলকাতার পুজোকে টেক্কা দিতে এই অন্যরকম কিছু করার চেষ্টা হয়েছে বলে উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন। মেগা-পুজোর বাজেট হল ১০লক্ষ টাকা।

[ আরও পড়ুন : Israel: লেবাননে প্রবেশ ইজরায়েলি সেনার, হেজবোল্লা ঘাঁটি ধ্বংসের অভিযান]

বাঙালির উত্সবে থিমের রমরমা বাড়ায় দর্শনার্থীদের মধ্যে আলাদা আকর্ষণ বেড়েছে। ধর্মীয় অনুষ্ঠানে শিল্প-সৃষ্টির ছোঁয়া কার্যতঃ প্রাণের উত্সবকে বিশেষ মাত্রা দিয়েছে। আর কলকাতার পুজোকে টেক্কা দিতে জেলার পুজো উদ্যোক্তারা বিষয় ভাবনায় অভিনবত্ব আনার আপ্রাণ চেষ্টা করছেন। গতবার কল্যাণীর আইটিআই মোড়ের পুজো বাংলাজুড়ে আলোড়ন ফেলে। এবার সেই থিমের পুজোয় সাড়া ফেলতে আসরে নেমেছে জয়নগরের দক্ষিণ বারাসতের বালক সংঘের পুজো। তাঁদের পুজোর বিষয় ভাবনায় জায়গা পেয়েছে রোমান সাম্রাজ্যের ধ্বংসাবশেষের ইতিহাস। স্থাপত্যের বৈচিত্র্যময় বিষয় সুন্দরভাবে মণ্ডপে তুলে ধরার চেষ্টা দেখা যাচ্ছে।থিমের পুজোর জন্য খরচ হয়েছে প্রায় ১০ লক্ষ টাকা।

[ আরও পড়ুন : Dipsita Dhar: কিউসেক নয় কুইসেক! রচনাকে বিঁধতে গিয়ে নিজেই ট্রোলের শিকার দীপ্সিতা ]

রোমান সাম্রাজ্যের  বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়েছে মণ্ডপে। এক ফ্রেমে হারিয়ে যাওয়া কলোসিয়াম থেকে শুরু করে অ্যাম্ফিথিয়েটার- সবই থাকবে।এখন শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে। এবছর এই পুজো ৮১ বছরে পড়েছে। মন্ডপ ঘিরে তুলে ধরা হয়েছে ইতিহাসের অনবর্ধ রোমান স্থাপত্য বিভিন্ন রূপকে তুলে ধরা হয়েছে।

সেই মন্ডপে মায়ের মূর্তি হবে প্রায় ১৬ ফুটের। যদিও প্রতিমা গড়ার কাজ প্রায় শেষ। মন্ডপে প্রতিমা প্রবেশ করে গিয়েছে। জোর কদমে চলছে শেষ মুহূর্তের কাজ। দুর্গা পুজো মানে ই বাঙালির কাছে একটা আনন্দের মুহূর্ত। এই পুজোর কটা দিন আনন্দ হইহুল্লোড় করে কাটিয়ে ফেলে। তবে এখন কলকাতার সাথে আমাদের জেলার পুজো গুলি সেভাবে আর পিছিয়ে থাকছে না। বিভিন্ন থিমের ছড়াছড়ি থাকছে জেলার পুজো গুলিতে। প্রায় তিন মাস ধরে অক্লান্ত পরিশ্রম করে রোমান সাম্রাজ্যের রোমাঞ্চময় নানা বিষয় স্পটলাইটে আনা হয়েছে। কাজ প্রায় শেষের মুখে আর কয়েক দিনের পরেই পুরোপুরি ভাবে সাধারণ মানুষের জন্য খুলে দেওয়া হবে মন্ডপ।