চিত্র: নিজস্ব
Bangla Jago Desk, জাহেদ মিস্ত্রী,দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা: দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার কাকদ্বীপ বিধানসভা, এই বিধানসভার একদম দক্ষিণের শেষ প্রান্তে রামগোপালপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের মন্দির ঘাট বাজার সংলগ্ন এলাকায় রয়েছে বিশাল বড় একটি সরকারি খাল, যার নাম গোপালনগর খাল, আর সেই খালের দুপারে রয়েছে প্রচুর পরিমানে পতিত্ সরকারি জায়গা। আর এই খালপাড়ে প্রায় পাঁচ বিঘা জায়গার উপরে চিল্ড্রেন পার্ক তৈরি হচ্ছে। যেখানে বসার জন্য ২০০ টি বেঞ্চ থাকছে। কোথাও কোথাও পশু পাখির বিভিন্ন মূর্তি রয়েছে। সঙ্গে থাকছে বিভিন্ন দোলনা। আর পার্কের সৌন্দর্য বাড়ানোর জন্য বসানো হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের ফুলের গাছ। স্থানীয়রা মনে করছেন ২০২৬ এর বিধানসভা নির্বাচনের আগে এই পার্কটি উদ্বোধন হবে।
সুন্দরবনের প্রত্যন্ত এলাকায় ছোটদের জন্য ছিল না কোনও পার্ক। প্রশাসনের উদ্যোগে এবার রামগোপালপুরে গড়ে উঠতে চলেছে ইকো ট্যুরিজম পার্ক। যে পার্কে ছোটোদের খেলার সরঞ্জাম থাকছে প্রচুর। থাকছে দোলনা, বসার বেঞ্চ, বিভিন্ন মূর্তি। আর চতুর্দিকে অসংখ্য বাহারি ফুলের গাছ।
[আরও পড়ুন:নাবালিকা ধর্ষণের সাজা ঘোষণা, সশ্রম কারাদণ্ড স্ব-ঘোষিত ধর্মগুরুকে]
কাছাকাছি ছিল না কোন্ও পার্ক। ছোটোদের খেলার জন্য মাঠ থাকলেও বিনোদনের কোনো ক্ষেত্রে ছিল না। এবার ছোটোদের কথা ভেবে সুন্দরবনের প্রত্যন্ত এলাকার রামগোপালপুর-গোপালনগর খালপাড়ে প্রায় দু কিলোমিটার এলাকা জুড়ে গড়ে উঠছে অত্যাধুনিক রামগোপালপুর ইকো ট্যুরিজম পার্ক। সুন্দরবনের প্রত্যন্ত গ্রামে গড়ে উঠছে অত্যাধুনিক পার্ক? স্থানীয়দের কথাটা অবিশ্বাস্য লাগলেও একেবারে সত্যি।
দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার কাকদ্বীপ বিধানসভা, এই বিধানসভার একদম দক্ষিণের শেষ প্রান্তে রামগোপালপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের মন্দির ঘাট বাজার সংলগ্ন এলাকায় রয়েছে বিশাল বড় একটি সরকারি খাল, যার নাম গোপালনগর খাল, আর সেই খালের দুপারে রয়েছে প্রচুর পরিমানে পতিত্ সরকারি জায়গা। আর এই খালপাড়ে প্রায় পাঁচ বিঘা জায়গার উপরে চিল্ড্রেন পার্ক তৈরি হচ্ছে। যেখানে বসার জন্য ২০০ টি বেঞ্চ থাকছে। কোথাও কোথাও পশু পাখির বিভিন্ন মূর্তি রয়েছে। সঙ্গে থাকছে বিভিন্ন দোলনা। আর পার্কের সৌন্দর্য বাড়ানোর জন্য বসানো হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের ফুলের গাছ। স্থানীয়রা মনে করছেন ২০২৬ এর বিধানসভা নির্বাচনের আগে এই পার্কটি উদ্বোধন হবে।