ad
ad

Breaking News

বাণিজ্য

বাংলাদেশি বণিকদের হাতে শুরু পুজো পাঁচ শতাব্দী প্রাচীন পুজো আজ সর্বজনীন

Bengla Jago Desk: অধুনা বাংলাদেশের বণিক সমাজ একটা সময় বড় বড় নৌকা আর বজরা নিয়ে বাণিজ্য করতে আসতেন। তাদের সেই বাণিজ্যতরী নোঙর করতেন রায়গঞ্জের বন্দর কুলিক নদীর ঘাটে। কথিত আছে, এক সওদাগর দেবীর স্বপ্নাদেশ পেয়ে কুলিক নদীর ধারে রায়গঞ্জ বন্দরে প্রচলন করেছিলেন দুর্গাপুজোর। পাঁচশো বছরের সেই পুজো আজও হয়ে আসছে। এখন হয়ে উঠেছে বারোয়ারি পুজো। […]

Bengla Jago Desk: অধুনা বাংলাদেশের বণিক সমাজ একটা সময় বড় বড় নৌকা আর বজরা নিয়ে বাণিজ্য করতে আসতেন। তাদের সেই বাণিজ্যতরী নোঙর করতেন রায়গঞ্জের বন্দর কুলিক নদীর ঘাটে। কথিত আছে, এক সওদাগর দেবীর স্বপ্নাদেশ পেয়ে কুলিক নদীর ধারে রায়গঞ্জ বন্দরে প্রচলন করেছিলেন দুর্গাপুজোর। পাঁচশো বছরের সেই পুজো আজও হয়ে আসছে। এখন হয়ে উঠেছে বারোয়ারি পুজো। এখন আর কুলিকের জলে ভাসে না বাংলাদেশের বণিকদের বজরা।

আসেন না বাংলাদেশের বণিকরাও। কিন্তু বন্ধ হয়ে যায়নি বণিকদের প্রচলন করা সেই দুর্গাপুজো। এলাকার বাসিন্দারা এখ সেই পুজোকে সর্বজনীন রূপ দিয়েছেন। ‘রাইগঞ্জ আদি সর্বজনীন দুর্গাপুজো কমিটির অন্যতম কর্মকর্তা রূপেশ সাহা জানিয়েছেন, তাদের ঠিক জানা নেই এই পুজোর বয়স কত। তবে পাঁচশো বছরের পুরনো কাঠামোতে আজও প্রতিমা নির্মাণ করা হয়ে থাকে। মহাষ্টমীতে হাজার হাজার ভোগের ডালা পড়ে এই মন্দিরে।

পুজোর প্রচলন নিয়ে নানা মত থাকলেও এলাকার মানুষের কাছে এই পুজোর আকর্ষণ অন্যরকম।রায়গঞ্জ আদি সর্বজনীন দুর্গাপুজো নিয়ে রায়গঞ্জ শহর তথা উত্তর দিনাজপুর জেলার মানুষের কাছে একটা আলাদা উন্মাদনা রয়েছে। দূরদূরান্ত থেকে দর্শনার্থীরা আসেন অঞ্জলি দিতে। গোটা জেলায় অনেক বড় বড় পুজো হলেও এই পুজোর মাহাত্ম্য অন্যরকম জেলাবাসীর কাছে।

Free Access