ad
ad

Breaking News

Purba Medinipur

লক্ষ্মীর ভান্ডার তৈরি করে লক্ষ্মীলাভ পটুয়াপাড়ার শিল্পীদের

কলিকাতার রাজা নন্দী নামে এক ব্যাঙ্ক কর্মীর কাছে তাঁরা বরাত পেয়েছেন। হাজার হাজার লক্ষ্মীর ভান্ডার তৈরি করছেন। পট শিল্পের মাধ্যমে বাঙালির লক্ষ্মীসাধনার কথা তাঁরা তুলে ধরছেন নিজত্ব আঙ্গিকে,অভিনব কায়দায়।

Lakshmi Love Patuapara artists create Lakshmi Bhandar

নিজস্ব চিত্র

Bangla Jago Desk: যুগ যুগ ধরে বাংলার মানুষ লক্ষ্মীর ভান্ডারে অর্থ সঞ্চয় করে। গৃহলক্ষ্মীদের কাছে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার আদর্শ সঞ্চয়ের পদ্ধতি। বঙ্গলক্ষ্মীদের কাছে বর্তমানে  লক্ষ্মীর ভান্ডার, জনপ্রিয় প্রকল্প। রাজ্যের মহিলা সমাজের কাছে এই প্রকল্প মনজয় করেছে।এবার সেই লক্ষ্মীর ভান্ডারকে শিল্পকর্মে ফুটিয়ে তোলার জন্য বেছে নিলেন পূর্ব মেদিনীপুরের পটশিল্পীরা।

নিজস্ব চিত্র

চন্ডিপুরের পটুয়াপাড়া বলে পরিচিত হরিচক, নানকারচক ও মুরাদপুর। এই তিনটি গ্ৰাম মিলে ১১৫ টি পটুয়া পরিবারের বাস। পটশিল্পকে বাঁচিয়ে রাখতে এবং নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য তারা পটশিল্পে এনেছে অভিনব পরিবর্তন ঘটিয়েছেন তাঁরা। যুগের সঙ্গে তাল মেলাতে  গানের সাথে পটচিত্র নারীসমাজের মনে আলাদা আবেদন তৈরি করেছে।

[আরও পড়ুন: সিকিমে ভারী বৃষ্টিপাতের জেরে ধস, আটকে এক হাজার পর্যটক

কলিকাতার রাজা নন্দী নামে এক ব্যাঙ্ক কর্মীর কাছে তাঁরা বরাত পেয়েছেন। হাজার হাজার লক্ষ্মীর ভান্ডার তৈরি করছেন। পট শিল্পের মাধ্যমে বাঙালির লক্ষ্মীসাধনার কথা তাঁরা তুলে ধরছেন নিজত্ব আঙ্গিকে,অভিনব কায়দায়।

নিজস্ব চিত্র

পাড়ার আরো প্রায় ১০-১২ জন শিল্পীদের নিয়ে  আবেদ চিত্রকর তৈরি করেছেন তাঁর কর্মশালা, লক্ষীর ভান্ডারে পট শিল্পকে ফুটিয়ে তুলতে শিল্পীরা ব্যস্ত। লক্ষীর ভান্ডারে লক্ষ্মী লাভে এখন চন্ডিপুর পটুয়া পাড়ায় যেন খুশির হাওয়া।আশা করা যায় মাটির মানুষদের মনে এই লক্ষ্মীর ভান্ডার ছাপ রাখবে। আয়-ব্যয়ের ভারসাম্যের মধ্যে সঞ্চয়ের উপায় করে নেওয়ার চিন্তাধারা সমাজকেও শিক্ষা দেবে বলে আশা।