Bangla Jago Desk: পরীক্ষামূলক ভাবে বারুইপুর মহকুমা হাসপাতালে চালু হল রেফারেল ব্যবস্থা। ডিজিটাল পদ্ধতির সাহায্যে জানা যাচ্ছে হাসপাতালে কত বেড ফাঁকা রয়েছে। নতুন পদ্ধতির সাহায্যে চিকিত্সকরা তথ্যতল্লাশ করতে পারছে। যারফলে রোগীদের হয়রানির সম্ভাবনা অনেকটাই কমেছে বলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
গত ১৫অক্টোবর পরীক্ষামূলকভাবে সোনারপুর হাসপাতালে রেফারেল ব্যবস্থা চালু করে স্বাস্থ্য দফতর। অত্যাধুনিক ডিজিটাল পদ্ধতির সাহায্যে এক রোগীকে রেফার করা হয় বাঙ্গুর হাসপাতালে। সেই পথেই এবার বারুইপুর মহকুমা হাসপাতালেও পরীক্ষামূলক পদ্ধতি চালু হল সেন্ট্রাল রেফারেল ব্যবস্থা। হেল্থ ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম মোতাবেক,চিকিত্সকরা জানতে পারছেন,হাসপাতালে কত শয্যা ফাঁকা রয়েছে।প্রসঙ্গতঃ আন্দোলনকারী জুনিয়র ডাক্তারদের রাজ্য সরকারের কাছে দাবি ছিল সেন্ট্রাল রেফারেল ব্যবস্থা লাগু করার। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে সেই কাজ রূপায়ণ করার পথে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলার সরকার।
প্রযুক্তির সাহায্যে রোগীদের ভোগান্তি কমানোর উদ্যোগ সবমহলের সুবিধা করে দিচ্ছে। রোগীরা এই ধরণের অত্যাধুনিক ব্যবস্থাপনা দেখে বেশ খুশি। কেন্দ্রীয় স্তরে সমন্বয় বিধান করে পরিষেবা প্রদানের কাজের তারিফও করছে রোগীও রোগীর পরিজনরা। ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র বা গ্রামীণ হাসপাতাল থেকে ‘ মহকুমা হাসপাতাল, সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল, স্টেট জেনারেল হাসপাতালে রোগীদের রেফার করা যাবে। ‘ডিজিটাল পদ্ধতিতে রেফার করার পথ বের করল স্বাস্থ্য দফতর।এতে রোগী হয়রানি অনেকটাই কমবে বলে মনে করছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।