চিত্র : সংগৃহীত
Bangla Jago Desk: রাজ্য বিধানসভায় অধিবেশন চলছে। এক মাসের জন্য সাসপেন্ড হয়ে রয়েছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এরই মধ্যে দলীয় বিধায়কদের নিয়ে বিধানসভার বাইরে বিক্ষোভ সংগঠিত করেছেন তিনি। রাজ্যের মুসলিম বিধায়কদের সম্পর্কে দলীয় কর্মসূচি থেকে আপত্তিকর মন্তব্য করেন বিরোধীদল নেতা। তাদের চ্যাংদোলা করে ফেলার হুঁশিয়ারি দেন।
এই নিয়ে সড়ক হয়েছেন রাজ্যের সংখ্যালঘু বিধায়করা। শুভেন্দুর ওই মন্তব্যকে সংবিধানবিরোধী মন্তব্য বলে অভিযোগ করেছেন একাধিক বিধায়ক। মুর্শিদাবাদের ভরতপুরে তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কোভিদ ৭২ ঘন্টার ডেড লাইন বেঁধে দিয়েছিলেন ক্ষমা চাওয়ার জন্য। পাল্টা জানিয়ে দিয়েছিলেন ক্ষমা না চাইলে মুর্শিদাবাদ জেলায় ঢুকলে কি পরিণতি হয় বুঝবেন।
[আরও পড়ুন: খুদেদের সঙ্গে আবির খেলায় মাতলেন রচনা]
বৃহস্পতিবার শুভেন্দু অধিকারীকে কড়া আক্রমণ করলেন রাজ্যের মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লা হোসেন চৌধুরী ও ডেবরার তৃণমূল বিধায়ক প্রাক্তন আইপিএস হুমায়ুন কবীর। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী মুসলিম বিধায়কদের চ্যাংদোলা করে ফেলে দেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন। পাল্টা প্রতিক্রিয়া শুরু হয়েছে রাজ্যে।
মুর্শিদাবাদের ভরতপুরের বিধায়ক হুমায়ুন কবীর চ্যালেঞ্জ করেছিলেন ৭২ ঘণ্টার। এবার রাজ্যের মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী তাঁর ওই প্রতিক্রিয়ার কড়া সমালোচনা করলেন। সেইসঙ্গে বললেন এদের দেশের বাইরে পাঠিয়ে দেওয়া দরকার। এধরনের সংবিধান বিরোধী মন্তব্যের বিরুদ্ধে সরব হন তিনি।
শুভেন্দু অধিকারীর ওই মন্তব্য নিয়ে প্রাক্তন আইপিএস তথা তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীর বলেন, বিয়ের প্রয়োজন। বিয়ে না হওয়াই এই সমস্যা। ভুল ভাল বলছে। মাথা খারাপের লক্ষণ। ভাইয়ের বিয়ে হয়ে গিয়েছে তাই এসব ভুল বকছে।