ad
ad

Breaking News

Deucha

কয়লা খনির হাত ধরে বদলাচ্ছে আদিবাসী সমাজের জীবন-জীবিকা

আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য এই প্রকল্পকে অগ্রাধিকার দেওয়ায় প্রশাসনকে সাধুবাদ জানাচ্ছেন বিরোধীদের একাংশ বারবার এই প্রকল্পে ব্যাঘাত ঘটানোর চেষ্টা করে।

Coal mining is changing the lives and livelihoods of indigenous communities

নিজস্ব চিত্র

Bangla Jago Desk: দেউচা পাচামি কয়লা শিল্পের কাজ চলছে জোর কদমে। কথা মতো রাজ্য সরকার ১৮০০-র বেশি চাকরির নিয়োগপত্র তুলে দিয়েছে। স্বেচ্ছায় জমিদাতাদের জীবনের উত্তোরণ ঘটেছে। তাই, আদিবাসী সমাজ শিল্পের হাত ধরে বিবর্তনের ধারায় সামিল হতে উদগ্রীব। তাঁরা চান, শিল্পের মাধ্যমেই সমাজ বিকাশ হোক। বাংলা জাগোর একটি বিশেষ প্রতিবেদন।

বাংলার যুবসমাজের সোনালী ভবিষ্যত তৈরি করতে দেউচাপাচামির খনি শিল্পে কাজ চলছে জোরকদমে। এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম কয়লাখনিতে রয়েছে ২১০ কোটি ২০ লক্ষ টন কয়লা।  সেই বিপুল কয়লা উত্তোলনের জন্য  ১২একর জমিতে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে কাজ শুরু হয়েছে।

স্থানীয়দের যুক্ত করে ব্যাসল্ট, ব্ল্যাকস্টোন উত্তোলন করার কাজে বাড়তি উদ্যম লক্ষ্য করা যাচ্ছে।কথামতো মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, দেউচাপাচামির জমিদাতাদের জীবন-জীবিকার উন্নতি করেই বিকাশের কাজ করছে। দেউচাপাচামির কয়লার জোগান নিশ্চিত হলে বাংলাকে আর ১০০বছর বিদ্যুতের জন্য ভাবতে হবে না। এর মধ্যে প্রশাসন মানবিক পথে কয়লা খনির উন্নয়নের কাজ করছে।

[আরও পড়ুন: অক্সফোর্ডের পথে মুখ্যমন্ত্রী, দেবেন ঐতিহাসিক বক্তৃতা]

আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য এই প্রকল্পকে অগ্রাধিকার দেওয়ায় প্রশাসনকে সাধুবাদ জানাচ্ছেন বিরোধীদের একাংশ বারবার এই প্রকল্পে ব্যাঘাত ঘটানোর চেষ্টা করে। তবে বীরভূমের শান্তিপ্রিয় মানুষ সুসংহত উন্নয়নের পক্ষে সওয়াল করছে।বাংলার শিল্পোন্নয়নের ইতিহাসে তাই এই প্রকল্প আলাদা ছাপ রাখতে চলেছে। শুধু রোজগারের সুযোগ বাড়ানোই নয়,বীরভূমের মতোই একাধিক জেলার উন্নয়নেও এই প্রকল্প কার্যকরী ভূমিকা নেবে বলে প্রশাসনের কর্তারা মনে করছেন।